বক্সার প্রত্যন্ত গ্রামে নিজেই প্লাস্টিক কুড়োলেন মন্ত্রী,শুনলেন গ্রামবাসীর কথা। || ফের লোকালয় থেকে উদ্ধার হল বিশাল আকারের কিং কোবরা || পৌরকর্মীর অস্বাভাবিক মৃ*ত্যু, বাড়ির কুয়ো থেকে উদ্ধার দে*হ। || দুর্গা পুজার মন্ডপ তৈরির বায়না নিয়ে চম্পট দিল মন্ডপশিল্পী। || মধ্যরাতে লম্বা মানুষের দেখা কৌতূহল নবাবগঞ্জে। || হাড় পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার দুই || সেপটিক ট্যাংকের গর্তের জলে ডুবে মৃ*ত্যু চার বছরের এক শিশুর। || অধ্যাপক অপহরণ কান্ডে গ্রেপ্তার ৬, উদ্ধার অধ্যাপক। || ছেলেকে খু*নের অভিযোগে গ্রেপ্তার বাবা। || শিলিগুড়িতে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেপ্তার এক দুষ্কৃতী। ||

পঞ্চায়েতের সামনে থাকা সরকারি জমি দখল মুক্ত করে বাজার স্থানান্তরের দাবি ব্যবসায়ী সমিতির

জেলাশাসকের কঠোর নির্দেশের পরেও দখল হয়ে আছে পঞ্চায়েতের সামনের সরকারি জমি। অন্যদিকে রাস্তার দুই ধারে বসছে বাজার। যার কারণে এলাকার ব্যস্ততম রাস্তায় বাড়ছে যানজট। আটকে পড়ছে এম্বুলেন্স থেকে শুরু করে বিভিন্ন গাড়ি। ভোগান্তি বাড়ছে এলাকার মানুষের। সরকারি জমি দখল মুক্ত করে দৈনন্দিন বাজার ওই জমিতে স্থানান্তরের দাবি ব্যবসায়ী সমিতির। প্রশাসনের কাছে লিখিত ভাবে অভিযোগ জানিয়েছে ব্যবসায়ী সমিতি। যদিও জমি দখলের কথা অস্বীকার অভিযুক্ত ব্যবসায়ীর। সরকারি জমি দখল থাকা নিয়ে প্রশ্নের মুখে ভূমি সংস্কার দপ্তরের ভূমিকা। তৃণমূলের মদত অভিযোগ বিজেপির, পাল্টা তৃণমূল। শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানোতোর। মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের সুলতান নগর গ্রাম পঞ্চায়েতের বারোদুয়ারি এলাকা। বারোদুয়ারি মোড়ে রাস্তার দুই ধারে বসছে দৈনন্দিন বাজার। ব্যস্ততম এই রাস্তা দিয়ে ছয়টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার কয়েক হাজার মানুষ দৈনন্দিন যাতায়াত করে। কলেজ, হাসপাতাল, স্টেশন সহ বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরে যাওয়ার ওই এলাকার মানুষের কাছে একমাত্র পথ এই রাস্তা। রাস্তার দুই ধারা বাজার বসার ফলে প্রত্যেক দিন তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে।

সমস্যায় পড়ছে সাধারণ মানুষ। অ্যাম্বুলেন্স থেকে শুরু করে বিভিন্ন গাড়ি আটকে পড়ছে। সমস্যা হচ্ছে বাজারের ব্যবসায়ীদেরও। অন্যদিকে পাশেই সুলতান নগর গ্রাম পঞ্চায়েত দপ্তরের সামনে ২২ শতক সরকারি জমির রয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ী সমিতির। যে জমি রাধেশ্যাম শর্মা নামে এক ব্যবসায়ী দখল করে রেখেছে। ওই জমি দখলমুক্ত করে দৈনন্দিন বাজার স্থানান্তরের দাবি তুলেছে হরিশ্চন্দ্রপুর ব্যবসায়ী সমিতি। এই বিষয়ে হস্তক্ষেপের জন্য হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নং ব্লক সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকের কাছে ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে সমস্যার কথা তুলে ধরে একটা লিখিত আবেদন করা হয়েছে। এই হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকায় বারবার সরকারি জমি দখলের অভিযোগ উঠে এসেছে। কিছুদিন আগে প্রশাসনিক বৈঠকে এসে সরকারি জমি দখলমুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছিলেন জেলাশাসক নিতিন সিংহানিয়া। তিনি বলে ছিলেন ‘বুলডোজার চালাইয়ে’। তারপরেও কিভাবে দখলে সরকারি জমি, উঠেছে প্রশ্ন। বিজেপির অভিযোগ তৃণমূলের মদত ছাড়া সরকারি জমি দখল সম্ভব নয়। ভূমি সংস্কার দপ্তর ঘুঘুর বাসায় পরিণত হয়েছে। জেলাশাসকের নির্দেশ পর্যন্ত মানা হচ্ছে না। যদিও তৃণমূলের দাবি দখল থাকা বিভিন্ন সরকারি জমি দখল মুক্ত করা হচ্ছে। অন্যদিকে অভিযুক্ত ব্যবসায়ীর দাবি এই জমির কাগজপত্র তার কাছে রয়েছে। তিনি সরকারি জমি দখল করেন নি।

শেয়ার করুন -

Facebook
WhatsApp
Email

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার এলাকার খবর -

Scroll to Top