সেচ নালার পাড় ভেঙে কম করেও তিনশো বিঘা জমি ধানের চারা জলের তলায় ডুবে রয়েছে। যার ফলে মাথায় হাত পরেছে কুমারগ্রাম ব্লকের পূর্ব চকচকা এবং বারবিশা এলাকার কৃষকদের। জলবন্দি কম করেও দশটি বাড়ি। সম্প্রতি বৃষ্টির অভাবে পাম্পসেট দিয়ে জল তুলে ধানের চারা রোপণ করেন সংশ্লিষ্ট এলাকার কৃষকরা। তারপর দু’দিনের মুষলধারা় বৃষ্টিতে সেচ নালার পাড় ভেঙে ধানের চারা জলের তলায় ডুবে গিয়েছে I কৃষকরা জানাচ্ছেন এমন অবস্থায় আর সপ্তাহ দশ দিন থাকলে নষ্ট হয়ে যাবে ধানের চারা। দীর্ঘ দিনের দাবি, বারবিশা দমকল কেন্দ্রের বিপরিতে সেচ নালার পাড় ভাঙন রোধে কংক্রিটের গার্ড ওয়ালের।

২০২৩ সালে কুমারগ্রাম – জোড়াই রাজ্য সড়ক অবরোধ করেছিলেন এলাকার কৃষক পরিবারগুলি। তৎকালিন বিডিওর আশ্বাস এখনো পুরন হয়নি। বর্তমানে তিনি জলপাইগুড়ি জেলাতে কর্মরত। এর পরে সেচ নালা দিয়ে বয়ে গেছে অনেক জল, পরিবর্তন হয়েছে দুই জন বিডিও। এই বিষয়ে বর্তমান বিডিও রজত কুমার বলিদাকে ফোন করা হলে তিনি জানান সমস্যার কথা কৌশিক দাস মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন করে জানিয়েছিলেন। সেমত রিপোর্ট তৈরি করে পাঠিয়েছিলাম। সম্প্রতি সেচ দপ্তর থেকে ৯০ মিটার পাকা গার্ড ওয়াল নির্মানের ওয়ার্ক অর্ডার বেরিয়েছে। ছয় লক্ষ উনচল্লিশ হাজার টাকা ব্যয় করে অতি দ্রুত গার্ড ওয়াল তৈরি করা হবে।