দেহ উদ্ধার করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, স্বামী তরুণ দাস (৪৫) এবং স্ত্রী আশা দাস (৩৫) দু’জনেই বিগত ৬ মাস ধরে গুরুপদ মণ্ডলের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। দুজনেই কর্মরত ছিলেন।

তাদের একটি ছেলে ও একটি মেয়ে রয়েছে। বুধবার দুপুরে দুজনেই কাজ থেকে ফেরেন। হাসিখুশিই ছিলেন তারা। প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথাও বলেন বলে জানা গিয়েছে। ইয়ার্কি, আড্ডাও মারেন। তারপর হঠাৎই এক বোনের ছেলে বছর ৪৫ এর তরুণ দাসকে গামছা দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। স্ত্রী আশা দাসের দেহ খাটে শোয়ানো অবস্থায় ছিল। স্ত্রীর গলায় ক্ষতচিহ্ন, গাল দিয়ে রক্ত বেরোতে দেখা যায়। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, স্ত্রীকে খুন করে আত্মঘাতী হয়েছেন স্বামী তরুণ দাস। কি কারণে এই ঘটনা ঘটলো, তা খতিয়ে দেখছে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ।